❝ কৃষ্ণ ভুলি যেই জীব অনাদি বহির্মুখ ।
অতএব মায়া তারে দেয় সংসারদুঃখ॥ ❞
শ্রীকৃষ্ণকে ভুলে জীব অনাদিকাল ধরে জড়া প্রকৃতির প্রতি আকৃষ্ট রয়েছে। তাই মায়া তাকে এ জড় জগতে নানা প্রকার দুঃখ প্রদান করছে। পরম করুণাময় ভগবান কৃষ্ণস্মৃতি জাগরিত করতে মায়াগ্রস্ত জীবের কল্যাণে বেদপুরাণ আদি শাস্ত্রগ্রন্থাবলী দান করেছেন।
◉ ভক্তি হচ্ছে ভগবানকে জানার ও ভগবৎ প্রীতি সাধনের একমাত্র সহজ উপায়। শাস্ত্রে যে চৌষট্টি (৬৪) প্রকার ভক্ত্যাঙ্গের কথা বলা হয়েছে, তার মধ্যে একাদশী ব্রত সর্বোত্তম। শ্রবণ, কীর্তন, স্মরণ আদি নবধা ভক্তির পরই দশম ভক্ত্যাঙ্গরূপে একাদশীর স্থান। এই তিথিকে হরিবাসর বলা হয়। তাই ভক্তি লাভেচ্ছু সকলেরই একাদশী ব্রত পালনের পরম উপযোগিতার কথা বিভিন্ন পুরাণে বর্ণিত হয়েছে।
◉ একাদশী তিথি সকলের অভীষ্ট প্রদানকারী। এই ব্রত পালনে সমস্ত প্রকার পাপ বিনষ্ট, সর্বসৌভাগ্য ও শ্রীকৃষ্ণের প্রীতি বিধান হয়। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে আট থেকে আশি বছর বয়স পর্যন্ত যেকোন ব্যক্তিরই ভক্তিসহকারে পবিত্র একাদশী ব্রত পালন করা কর্তব্য।
◉ সঙ্কটজনক অবস্থা বা জন্মমৃত্যুর অশৌচে কখনও একাদর্শী পরিত্যাগ করতে নেই। একাদশীতে শ্রাদ্ধের দিন উপস্থিত হলে সেইদিন না করে দ্বাদশীতে শ্রাদ্ধ করা উচিত।
◉শুধু বৈষ্ণবরাই নয়, শিবের উপাসক, সূর্য-চন্দ্ৰ ইন্দ্ৰাদি যে কোন দেবোপাসক, সকলেরই কর্তব্য একাদশী ব্রত পালন করা। দুর্লভ মানবজীবন লাভ করেও এই ব্রত অনুষ্ঠান না করলে বহু দুঃখে-কষ্টে চুরাশি লক্ষ যোনি ভ্রমণ করতে হয়। অহংকারবশত একাদশী ব্রত ত্যাগ করলে অশেষ যমযন্ত্রণা ভোগ করতে হয়। যে ব্যক্তি এই ব্রতকে তুচ্ছ জ্ঞান করে, জীবিত হয়েও সে মৃতের সমান।
◉ কেউ যদি বলে “একাদশী পালনের দরকারটা কি?” সে নিশ্চয় কুম্ভিপাক নরকের যাত্রী। যারা একাদশী পালনে নিষেধাজ্ঞা জারি করে শনির কোপে তারা বিনষ্ট হয়।
◉ একাদশীকে উপেক্ষা করে তীর্থ স্নান আদি অন্য ব্রত পালনকারীর অবস্থা গাছের গোড়া কেটে পাতায় জল দানের মতোই। একাদশী বাদ দিয়ে যারা দেহধর্মে অধিক আগ্রহ দেখায়, ধর্মের নামে পাপরাশিতে তাদের উদর পূর্ণ হয়।
◉ কলহ-বিবাদের কারণেও একাদশী দিনে উপবাস করলে অজ্ঞাত সুকৃতি সঞ্চিত হয়।
◉ পুণ্যপ্রদায়িনী সর্বশ্রেষ্ঠ এই ব্রত শ্রীহরির অতি প্রিয়। একাদশী ব্রত পালনে যে ফল লাভ হয়, অশ্বমেধ যজ্ঞ, রাজসূয় যজ্ঞ ও বাজপেয় যজ্ঞ দ্বারাও তা হয় না। দেবরাজ ইন্দ্রও যথাবিধি একাদশী পালনকারীকে সম্মান করেন।
◉ একাদশী ব্রতে ভাগবত শ্রবণে পৃথিবী দানের ফল লাভ হয়। অনাহারে থেকে হরিনাম, হরিকথা, রাত্রিজাগরণে একাদশী পালন করা কর্তব্য। কেউ যদি একাদশী ব্রতে শুধু উপবাস করে তাতে বহু ফল পাওয়া যায়।
◉ শুদ্ধ ভক্তেরা এই দিনে একাদশ ইন্দ্রিয়কে শ্রীকৃষ্ণের চরণে সমর্পণ করেন।
◉ একাদশীতে শস্যমধ্যে সমস্ত পাপ অবস্থান করে। তাই চাল, ডাল, আটা, ময়দা, সুজি, সরিষা আদি জাতীয় খাদ্যদ্রব্য একাদশী দিনে বর্জন করা উচিত। নির্জলা উপবাসে অসমর্থ ব্যক্তি জল, দুধ, ফল-মূল এমনকি আলু, পেঁপে, কলা, ঘিয়ে বা বাদাম তেল অথবা সূর্যমুখী তেলে রান্না অনুকল্প প্রসাদ রূপে গ্রহণ করতে পারেন। রবিশস্য (ধান, গম, ভুট্টা, ডাল ও সরিষা) ও সোয়াবিন তেল অবশ্যই বর্জনীয়।
◉দশমী বিদ্ধা একাদশীর দিন বাদ দিয়ে দ্বাদশী বিদ্ধা একাদশী ব্রত পালন করতে হয়। একাদশীতে সূর্যোদয়ের পূর্বে বা সূর্যোদয়কালে (১ঘণ্টা ৩৬ মিনিটের মধ্যে) যদি দশমী স্পর্শ হয়, তাকে দশমী বিদ্ধা বলে জেনে পরদিন একাদশীব্রত পালন করতে হয়। মহাদ্বাদশীর আগমন হলে একাদশীর উপবাস ব্রতটি মহাদ্বাদশীতেই করতে হয়।
◉একাদশীর দিন ভোরে (অর্থাৎ ব্রহ্ম মুহূর্তে) শয্যা ত্যাগ করে স্নান সেরে শুচিশুদ্ধ হয়ে শ্রীহরির মঙ্গল আরতিতে অংশগ্রহণ করতে হয়। শ্রীহরির পাদপদ্মে প্রার্থনা করতে হয়, “হে শ্রীকৃষ্ণ, আজ যেন এই মঙ্গলময়ী পবিত্র একাদশী সুন্দরভাবে পালন করতে পারি, আপনি আমাকে কৃপা করুন।” ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সম্মুখে অবশ্যই সঙ্কল্প মন্ত্র পাঠ করে সংকল্প নিতে হয়।
◼️ একাদশী সংকল্প মন্ত্র ◼️
❝ একাদশ্যাম্ নিরাহারঃ স্থিতা অহম্ অপরেহহনি।
ভোক্ষ্যামি পুন্ডরীকাক্ষ স্মরনম্ মে ভবাচ্যুত॥ ❞
━━┉┈┈(৩ বার)
অনুবাদ: “হে পুন্ডরীকাক্ষ! হে অচ্যূত! একাদশীর দিন উপবাস থেকে এই ব্রত পালনের উদ্দেশ্যে আমি আপনার স্মরণাপন্ন হচ্ছি।”
◉একাদশী ব্রত পালন করে পরের দিন ভোরে স্নান সেরে পারন সময়ের মধ্যে পঞ্চ রবিশস্য ভগবানকে ভোগ নিবেদন করে তিনবার ভক্তিসহকারে পারন মন্ত্র পাঠ করে একাদশীর ফল ভগবানের সম্মুখে ভক্তিসহকারে অবশ্যই অর্পণ করতে হয়, এরপর সেই অনুকল্প প্রসাদ গ্রহণ করে পারণ অর্থাৎ একাদশী ব্রত ভঙ্গ করতে হয়, নচেৎ পূর্ণ একাদশীর ফল লাভ থেকে বঞ্চিত থেকে যেতে হয়।
◼️ একাদশী পারন মন্ত্র ◼️
❝ ওঁ অজ্ঞান তিমিরান্ধস্য ব্রতেনানেন কেশব।
প্রসীদ সুমুখ নাথ জ্ঞানদৃষ্টিপ্রদো ভব॥ ❞
━━┉┈┈(৩ বার)
অনুবাদ: “হে কেশব! আমি অজ্ঞানরূপ অন্ধকারে নিমজ্জিত আছি। হে নাথ! এই ব্রত দ্বারা আমার প্রতি প্রসন্ন হয়ে আমাকে জ্ঞানচক্ষু প্রদান করুন।”
একাদশী ব্রত পালনের প্রকৃত উদ্দেশ্য কেবল উপবাস করা নয়, নিরন্তর শ্রীভগবানের স্মরণ, মনন ও শ্রবন কীর্ত্তনের মাধ্যমে একাদশীর দিন অতিবাহিত করতে হয়। শ্রীল প্রভুপাদ ভক্তদের এই দিন পঁচিশ মালা বা যতেষ্ট সময় পেলে আরও বেশী জপকরার নির্দেশ দিয়েছেন। একাদশী পালনের সময় পরনিন্দা, পরিচর্চা, মিথ্যা ভাষন, ক্রোধ, দুরাচারী, স্ত্রী সহবাস সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।
◉ শাস্ত্রবিধি না মেনে নিজের মনগড়া একাদশী করলে কোন ফল লাভ হয় না। দৈববশত যদি কখনও একাদশী ভঙ্গ হয়ে যায়, তবে ক্ষমা ভিক্ষা করে পুনরায় ব্রত পালন করতে হয়।
◉ গঙ্গাস্নানে যেমন সবার অধিকার আছে তেমনি একাদশী ব্রতের অধিকারীও সকলেই। শাস্ত্রে বিধবা, সধবা সকলের জন্যই একাদশী ব্রত পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যারা সধবাদের একাদশী পালনকে পছন্দ করেন না, শাস্ত্রে তাদের বিষ্ণুদ্রোহী বলা হয়েছে। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু তাঁর লীলাবিলাসের প্রথম থেকেই একাদশী ব্রত পালনের প্রথা প্রবর্তন করেছিলেন।
◉ শ্রীল জীব গোস্বামী তার ‘ভক্তিসন্দর্ভ‘ গ্রন্থে ‘স্কন্দপুরাণ’ থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন “যে মানুষ একাদশীর দিন শস্যদানা গ্রহণ করে, সে তার পিতা-মাতা, ভাই ও গুরুহত্যাকারী। সে যদি বৈকুণ্ঠলোকেও উন্নীত হয় তবুও তার পতন হয়। একাদশীর দিন ভগবানের জন্য সবকিছু রন্ধন করা হয়, এমনকি অন্ন-ডালও। কিন্তু সেই অন্নপ্রসাদ সেইদিন গ্রহণ করা উচিত নয়। সেই প্রসাদ পরের দিন গ্রহণ করার জন্য রেখে দেওয়া যেতে পারে। ” ‘শ্রীপুরীধামে জগন্নাথের অন্নপ্রসাদ গ্রহণে দোষ নেই’ ━এই ধারণার বশবর্তী হয়ে অনেকেই একাদশীতে নিঃসঙ্কোচে অন্নপ্রসাদ গ্রহণ করেন। এটি সম্পূর্ণ শাস্ত্রবিরুদ্ধ বিচার।
◉ একাদশীতে উপবাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে কেবল অনাহারে উপবাস করাটাই মুখ্য উদ্দেশ্য নয়, মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে গোবিন্দ বা শ্রীকৃষ্ণের প্রতি অধিক শ্রদ্ধা ও প্রেমপরায়ণ হওয়া অর্থাৎ শ্রীহরিভক্তি বা কৃষ্ণপ্রেম লাভই এই ব্রত পালনের মুখ্য উদ্দেশ্য। ‘উপ‘ মানে নিকটে, ‘বাস‘ মানে অবস্থান করা অর্থাৎ শ্রীহরির নিকটে অবস্থান করা। একাদশীর দিন উপবাস করার মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে, শারীরিক আবশ্যকতাগুলি খর্ব করে ভগবানের মহিমা কীর্তন এবং অন্যভাবে ভগবানের সেবা করে সময়ের সদ্ব্যবহার করা।
◉ একাদশীতে গায়ে তেল মাথা, সাবান মাখা, পরনিন্দা-পরচর্চা, মিথ্যাভাষণ, ক্রোধ, দিবানিদ্রা, সাংসারিক আলাপাদি বর্জনীয়। এই দিন গঙ্গা আদি তীর্থে স্নান করতে হয়। মন্দির মার্জন, শ্রীহরির পূজার্চনা, স্তবস্তুতি, গীতা-ভাগবত পাঠ আলোচনায় বেশি করে সময় অতিবাহিত করতে হয়। এই তিথিতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের লীলা স্মরণ এবং তাঁর দিব্য নাম শ্রবণ করাই হচ্ছে সর্বোত্তম। শ্রীল প্রভুপাদ ভক্তদের একাদশীতে পঁচিশ মালা বা যথেষ্ট সময় পেলে আরো বেশি জপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। একাদশীর দিন ক্ষৌরকর্মাদি নিষিদ্ধ।
◉ একাদশী ব্রত পালনে ধর্ম, অর্থ, কাম, মোক্ষ আদি বহু অনিত্য ফলের উল্লেখ শাস্ত্রে থাকলেও শ্রীহরিভক্তি বা কৃষ্ণপ্রেম লাভই এই ব্রত পালনের মুখ্য উদ্দেশ্য। ভক্তগণ শ্রীহরির সন্তোষ বিধানের জন্যই এই ব্রত পালন করেন। পদ্মপুরাণ, ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ, বরাহপুরাণ, স্কন্দপুরাণ ও বৈষ্ণবস্মৃতিরাজ শ্রীহরিভক্তিবিলাস আদি গ্রন্থে এসকল কথা বর্ণিত আছে।
◉ বছরে ছাব্বিশটি একাদশী আসে। সাধারণত বার মাসে চব্বিশটি একাদশী। এইগুলি হচ্ছে━উৎপন্না, মোক্ষদা, সফলা, পুত্রদা, ষটতিলা, জয়া, বিজয়া, আমলকী, পাপমোচনী, কামদা, বরুথিনী, মোহিনী, অপরা, নির্জলা, যোগিনী, শয়ন, কামিকা, পবিত্রা, অন্নদা, পরিবর্তিনী বা পার্শ্ব, ইন্দিরা, পাশাঙ্কুশা, রমা এবং উত্থান। কিন্তু যে বৎসর পুরুষোত্তমাস, অধিমাস বা মলমাস থাকে, সেই বৎসর পদ্মিনী ও পরমা নামে আরও দুটি একাদশীর আবির্ভাব হয়।
◉ সাধারণত বছরে চব্বিশটি একাদশী আসে। এইগুলি হচ্ছে –
১. উৎপন্না একাদশী, ২. মোক্ষদা একাদশী, ৩. সফলা একাদশী, ৪. পুত্রদা একাদশী, ৫. ষট্তিলা একাদশী, ৬. জয়া/ ভৌমী একাদশী, ৭. বিজয়া একাদশী, ৮. আমলকী একাদশী, ৯. পাপমোচনী একাদশী, ১০. কামদা একাদশী, ১১. বরুথিনী একাদশী, ১২. মোহিনী একাদশী, ১৩. অপরা একাদশী, ১৪. নির্জলা একাদশী, ১৫. যোগিনী একাদশী, ১৬. শয়ন একাদশী, ১৭. কামিকা একাদশী, ১৮. পবিত্রা একাদশী, ১৯. অন্নদা একাদশী, ২০. পরিবর্তিনী বা পার্শ্ব একাদশী, ২১. ইন্দিরা একাদশী, ২২. পাশাঙ্কুশা একাদশী, ২৩. রমা একাদশী, ২৪. উত্থান একাদশী।
কিন্তু যে বছর পুরুষোত্তমাস, অধিমাস বা মলমাস থাকে, সেই বৎসর ২৫.পদ্মিনী একাদশী ও ২৬.পরমা একাদশী নামে আরও দুটি একাদশীর আবির্ভাব হয়। সেক্ষেত্রে দাঁড়ায় ছাব্বিশটি একাদশী।
◉ যারা যথাবিধি একাদশী উপবাসে অসমর্থ অথবা ব্রতদিনে সাধুসঙ্গে হরিকথা শ্রবণে অসমর্থ, তারা এই একাদশী মাহাত্ম্য পাঠ বা শ্রবণ করলে অসীম সৌভাগ্যের অধিকারী হবেন।
✤✸ বৈষ্ণবীয় তিথি ও একাদশী ব্রত তালিকা (January-2024) ✸✤
► আরও পড়ুন: ✤Saphala Ekadashi✸সফলা একাদশী মাহাত্ম্য, সংকল্প ও পারণ✤
► আরও পড়ুন: ✤Putrada Ekadashi✸পুত্রদা একাদশী মাহাত্ম্য, সংকল্প, ও পারণ✤
✤✸ বৈষ্ণবীয় তিথি ও একাদশী ব্রত তালিকা (February-2024) ✸✤
► আরও পড়ুন: ✤Shattila Ekadashi✸ষটতিলা একাদশী মাহাত্ম্য, সংকল্প, ও পারণ✤
✤✸ বৈষ্ণবীয় তিথি ও একাদশী ব্রত তালিকা (March-2024) ✸✤
► আরও পড়ুন: ✤Vijaya Ekadashi✸বিজয়া একাদশী মাহাত্ম্য, সংকল্প ও পারণ সময়✤
► আরও পড়ুন: ✤Amalaki Ekadashi✸আমলকী একাদশী মাহাত্ম্য, সংকল্প ও পারণ সময়✤
✤✸ বৈষ্ণবীয় তিথি ও একাদশী ব্রত তালিকা (April-2024) ✸✤
► আরও পড়ুন: ✤Papmochani Ekadashi✸পাপমোচনী একাদশী মাহাত্ম্য, সংকল্প,পারণ✤
✤✸ বৈষ্ণবীয় তিথি ও একাদশী ব্রত তালিকা (May-2024) ✸✤
► আরও পড়ুন: ✤Varuthini Ekadashi✸বরুথিনী একাদশী মাহাত্ম্য, সংকল্প, পারণ✤
✤✸ বৈষ্ণবীয় তিথি ও একাদশী ব্রত তালিকা (June-2024) ✸✤
✤✸ বৈষ্ণবীয় তিথি ও একাদশী ব্রত তালিকা (July-2024) ✸✤
✤✸ বৈষ্ণবীয় তিথি ও একাদশী ব্রত তালিকা (August-2024) ✸✤
✤✸ বৈষ্ণবীয় তিথি ও একাদশী ব্রত তালিকা (September-2024) ✸✤
✤✸ বৈষ্ণবীয় তিথি ও একাদশী ব্রত তালিকা (October-2024) ✸✤
✤✸ বৈষ্ণবীয় তিথি ও একাদশী ব্রত তালিকা (November-2024) ✸✤