daextlwcn_print_scripts(false);
Bangla Kobita Tumi Krishna Ami Krishna ~ তুমি কৃষ্ণ আমি কৃষ্ণা_1

Bangla Kobita: Tumi Krishna Ami Krishna ~ তুমি কৃষ্ণ আমি কৃষ্ণা

1 min


185
154 shares, 185 points

Introduction

Tumi Krishna Ami Krishna (তুমি কৃষ্ণ আমি কৃষ্ণা) কবিতার মধ্যে ভগবান কৃষ্ণ তার ভক্তের ভক্তির কাছে ধরা দিয়েছেন তার অবচেতন মনে। যুগে যুগে ভগবান এভাবেই ধরা দিয়েছেন তার ভক্তের ভক্তির বেড়াজালেতেমনি কৃষ্ণার ভক্তিতে তুষ্ট হয়ে দেখা দিয়েছেন কৃষ্ণ তার অবচেতন মনে। তিনি শুধু সাধকের কঠিন সাধনার কাছেই ধরা দেন না, তিনি সংসারী মানুষের ভক্তির কাছেও ধরা দেন, দেখা দেন।

বিশ্বাস-অবিশ্বাস, ভক্তি-অভক্তি সবই আপনার মানসিক স্থিতি…তাই বলে নিত্যসত্যকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না। যেমন – এই ব্রম্ভান্ডে আপনার অস্তিত্ব কি ভাবে এল? প্রত্যহ বয়স বেড়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়া-কার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত? আমৃত্যু হৃৎপেশীর সঙ্কোচন প্রসারন কোন শক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত? মানব শরীরের জটিল মেকানিজম কার দ্বারা তৈরি? ভাবতে বসলে ভাবসাগরে তলিয়ে যাবেন। আমাদের সীমিত জ্ঞান থাক না আমাদের কাছে, সেটা নিয়ে জটিলতা করে বড়াই নাই করা ভালো। অনেক অদেখা জিনিসের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই, বিজ্ঞানের আলো বহু স্তরে পৌঁছাও নি…তার মানে সেটা অসত্য হতে পারে না। 

তুমি কৃষ্ণ আমি কৃষ্ণা

আঁধারে আঁধারে ঘনায়ে ঘনায়ে,

তবু আমি আছি, খুবই পাশাপাশি,

শূন্য এ বুকে বেদনার ঢেউয়ে

নিঃস্ব অন্তসারে, আজও আমি বেঁচে। 

বসে আছি নির্জন ছায়াতলে সবুজ অরন্যে, সমুদ্র সৈকত সম্মুখে   

অশান্ত মন হল শান্ত, ফুরফুরে হাওয়ায় প্রায় তন্দ্রাচ্ছন্ন।

কেউ কোথাও নেই! শুধুই শান্ত ঢেউয়ের আনাগোনা বালিয়াড়ি তটে।  

মায়া জগত থেকে একবারে বিচ্ছিন্ন, অবসাদগ্রস্ত মন বিষণ্ণতার গ্রাসে।

ভেজা সমুদ্রতট ধরে হেঁটে যায়, চোখ যে দিকে চায়

জল, ঢেউ, বালিয়াড়ি তট, এলোমেলো হাওয়া কেড়ে নেয় মন।

চোখ যায় তট পেরিয়ে জঙ্গল ছাপিয়ে মাথা উঁচিয়ে চূড়ার দিকে

এগিয়ে দেখি পাথরের সিঁড়ি বাঁক খেতে খেতে পাহাড়ের উপরে গেছে উঠে।

মন টানে অজানা টানে, পা চলে আনমনে;

বিস্ময় অপেক্ষমাণ! বিশাল পাথুরে মন্দিরে কৃষ্ণকায়া তিরুপতি আছেন দাঁড়িয়ে।

ভক্তিতে মনটা গেলো ভরে, না চেয়েও দর্শন পেয়েছি তবে

অনেকক্ষণ ঠাঁয়ে বসে আমি আর ভগবানে, মুখোমুখি ভক্ত আর ভগবানে!

বিস্মিত বিমূঢ় চিত্তে তাকিয়ে নয়ন, ঝড়ছে জল অবিরত

প্রফুল্ল মনের ঘূর্ণিপাকে কষ্টের সমাপ্তি, বেদনার আক্ষেপ হত।    

আমি কৃষ্ণা, আমি কৃষ্ণকলি;

নয়ত মীরা, নয়ত সন্ন্যাসিনী।

আমি বিষ্ণুপ্রিয়া, আমি বৈরাগী,

আমি শাক্ত, আমি সংসারী।

আমি খুঁজি আমাকে তোমারি মাঝে

তুমি সখা দিলে দেখা আমার সম্মুখে।

পাখির কূজনে পা টানে বাগানে, নিয়ন্ত্রনহীন আত্মার টানে

এক অপূর্ব সৌন্দর্য! অজানা বাহারি ফুলের ঝোপ বিস্তর জুড়ে।

কোঁচড় ভরে এনেছি ফুল, সাজিয়েছি তারে আপন করে

তৃপ্ত মন পরিতৃপ্ত, শীতল স্রোত বয়ে যায় সুকান্ত হৃদয়ে।

চোখ যায় পাশে রাখা বিশাল ঝুড়ির দিকে, ফল সাজানো থরে থরে তাতে

ছোট্ট মেয়ের জন্য প্রসাদ তুলে রাখি কোঁচড়ে, সে যে ভীষণ ভালোবাসে।

শিহরিত শরীর আঁতকে ওঠে, কালো লেজবিশিষ্ট কচ্ছপ আসছে বেরিয়ে ঝুড়ি হতে

হরি! হরি! হরি নাম মুখে সিঁড়ি বেয়ে হুড়মুড়িয়ে সোজা নিচে মন্দির চত্বরে।

সামনে অজানা আগন্তুক দাঁড়িয়ে, হক্‌চকিয়ে হৃৎস্পন্দন লাফিয়ে গেল থমকে!

কে উনি? খানিক আগে দেখিনি কাউকে এখানে? কোনো কু’মতলবে আসেনি ত এখানে?

অদ্ভুত গড়ন! মাঝবয়সী সাত ফুট হাট্টাগোঁটটা পাকানো পাকাগোঁফ পাগড়ি পরনে।

চোখের দৃষ্টি অতল, মনি দুটো উজ্জ্বল, কিছু যেন চাইছেন বলতে!      

 সন্দেহে মনটা গেলো কুঁকড়ে, হনহনিয়ে চত্বর পার করে দাঁড়িয়েছি সমুদ্রতটে।

পড়ন্ত বিকেলের লালাভ স্বর্ণালী রঙ মিশে গেছে জলে, বিচ্ছুরিত অনু ছুঁয়ে যায় ঢেউয়ে,

ফুরফুরে হাওয়ায় এলোমেলো কেশরাশি দোদ্যুলমান, অজাগতিক রঙ ছুঁয়ে যায় মনে।

চোখ টানে দূরে, আসছে এগিয়ে প্রকাণ্ড রথ সমুদ্রতট ধরে

শ্বেতশুভ্র কেশর ফুলিয়ে গুটিকয়েক তাগড়াই ঘোড়া আসছে ধেয়ে।

এই নির্জন তটে এমন রথ এলো কোথা থেকে? ভেবেই মনটা ছ্যাঁত করে ওঠে

তবে কি সামনেই আছে কোনও রাজবাড়ি, রাজ্যপাট, লোকবসতি?

সাতপাঁচ ভাবতে ভাবতে কখন যে রথ হলো উপস্থিত চোখের সামনে কে জানে?

ক্ষুরের আওয়াজে সম্বিত ফিরতেই চোখ হলো স্তম্ভিত সারথির হ্যাট্‌হ্যাট্‌ স্বরে।

সারথি আর কেউ নয় মন্দিরে দেখা সেই ব্যাক্তি, চোখে মাখা সেই অদ্ভুত চাউনি

রথের পিছে ধবধবে সাদা পরিধানে আধশোয়া এক ব্যাক্তি, শান্ত মুখ বোজানো আঁখি।

সোনালি ঢেউ খেলানো ওলটানো চুল, তিলক ললাটে, তুলসি মালা গলগণ্ডে

এ কোনও রাজপুরোহিত নাকি রাজাধিরাজ! তিনি যেই হন এলাহি বন্দোবস্ত!

নির্জন তট ছেড়ে চলেছি লোকবসতির খোঁজে এসেছিল রথখানি যে পথ দিয়ে

প্রশ্নের কুণ্ডলীর ধোঁয়াশা চিড়ে প্রশ্ন ওঠে জেগে – এই কি সেই লোক যাকে দেখেছি আগে?

তবে মন্দির ছেড়ে উল্টোপথে এত তাড়াতাড়ি গেলো কেমন করে?

সামনে দিয়ে তাকে যেতেও দেখিনি? তবে কি কোনও গোপন সুড়ঙ্গ রয়েছে মন্দিরে?

নানান কথা, নানান প্রশ্নের ফাঁদে জড়িয়ে বাস্তব জগত থেকে সম্পূর্ণ বিচ্যুত,

দিকদিশা ঠিক নেই, মান আছে হুঁশ নেই, ভাবনার জগতে অবাধে বিচরিত।

হোঁচট খেয়ে ফিরল সম্বিৎ – পথ শেষ! তটের সমাপ্তি! সামনে অসংখ্য পাথুরে ঢিবি

নির্জন, ভীষণ নির্জন! এ কেমন জগত? একটু আগেও পথ ছিল উন্মুক্ত, তট ছিল ফাঁকা।

তবে রথ-ঘোড়া-লোক এল কোথা থেকে? কোথায় বা গেলো মিলিয়ে? চিন্তায় ঘোরে মাথা।

হাঁটু মুড়ে বসে একটানা একভাবে, কতক্ষন কে জানে? এরপর চোখ যায় ডানদিকে

দুটো টিলা দাঁড়িয়ে ঘেঁষাঘেঁষি, তারি মাঝে সরু সুড়ঙ্গ চলে গেছে ভেতরে!

কৌতূহল গেল বেড়ে বহুগুনে, অজানা টানে এগোলাম সুড়ঙ্গ পথে।

আগে আগে আলোর রেখার মতো শুভ্র প্রজাপতি দেখিয়ে নিয়ে চলেছে পথ     

এক বাঁকে আবার গেলো সে মিলিয়ে! সামনে পাহাড় ঘেরা খোলা জায়গা,

দীঘি, পদ্ম, বাহারি ফুল, ঝর্না আর প্রাকৃতিক বৈচিত্রে ঘেরা এক স্বর্গের তুলনা।

রেশ তখনও কাটেনি, চোখ যায় বামে আস্ত পাহাড়ের কোলে দাঁড়িয়ে প্রকাণ্ড মূর্তি

পাহাড় খোদাই করে নয়, আস্ত পাহাড় নিয়ে দাঁড়িয়ে তিনি।   

একহাতে গদা, একহাতে পদ্ম, আরেক হাতে শঙ্খ, অন্যহাতে চক্র – তিনি স্বয়ং নারায়ন!

তার সম্মুখে প্রানী সব অতিক্ষুদ্র, জগত ভীষণ তুচ্ছ অতি নগন্য! আমি’র নেই কোন অস্তিত্ব!

    

তিনিই সৃষ্টি, তিনিই জগত, তিনিই বন্ধু, তিনিই বিষ্ণু, তিনিই ইষ্ট, তিনিই কেষ্ট

তিনিই পালনহারি আবার তিনিই দুষ্টের ত্রাস রুদ্রসংহারী।  

কথা সব পাক খেতে খেতে শিহরিত রোমকূপ জানায় শ্রদ্ধা, প্রনাম জানায় তারে অন্তরআত্মা।

আমি নিঃস্ব দেবার কিছুই নেই, মনে পড়ল কোঁচড়ে রাখা ফলগুলি দিলাম সঁপে।

মুগ্ধ মনে দেখছি আর ভাবছি –স্বামী-সন্তান সপরিবারে তোমার চরণস্পর্শ পেলে হতাম সকলে ধন্য

সংসারে পিষছে সবাই – অফিস, স্কুল, বাজার থেকে বাড়ি! সঙ্গী সেই টানাটানি! রেষারেষি চৌহদ্য।

সকলের হয়ে দিলাম তোমায় সঁপে, গ্রহন করো প্রনাম প্রভু – হরি ওম! হরি ওম! হরি ওম!

[/su_quote]

আলোচ্ছায়া টানাটানি, ঊষার ঊষা তখনও ওঠেনি আকাশে

আলো নিয়ে মাখামাখি, আধারের আঁধার কাটুক তোমারি আলোতে।

[/su_quote]

 মূর্তি উঠল একটু নড়ে, ধরিত্রী খানিক উঠল কেঁপে! মাথা তুলে দেখি অবাক দৃশ্য

তর্জনীতে চক্র ঘুরছে বোঁবোঁ করে! পাথুরে বর্ম ভেঙে গুঁড়িয়ে পড়ছে খসে

পাহাড়সম নিলচে অবয়ব ধূলার ধোঁয়ায় তখনও অস্পষ্ট, তিনি রয়েছেন যোগনিদ্রায় ধ্যানস্থ

সুগন্ধ বাতাস করে তোলপাড়, একই ছন্দে একই তালে বহুকন্ঠস্বর কাপিয়ে তোলে ত্রিলোক:

ওম নমো ভগবতে বাসুদেবায় নমো। ওম নমো ভগবতে বাসুদেবায় নমো।।

মুখখানি তার চেনা, রথে অর্ধশায়িত এ যে সেই রাজপুরোহিত! সেই চোখ! সেই মুখ!

হে ভগবান! আমি অধম! সামনে থেকে পারিনি চিনতে প্রভু এ অপরাধ ক্ষমার অযোগ্য!

হে ভগবান! আমি তুচ্ছ! তবু দিলে তুমি দেখা! জীবন আমার ধন্য, মানব জন্ম হলো সার্থক।

দিব্যজ্যোতির ছটায় ভুবন আলোকিত, টানা চোখে অতল দৃষ্টি, মৃদু হাসিতে দেন প্রত্যুত্তর:

 

তুমি কৃষ্ণা, আমি কৃষ্ণ। তুমি কৃষ্ণকলি, আমি হরি।।

তুমি সেবিকা, আমি সেবক। তুমি সংসারী, আমি পালনহারি।।

তুমি দিগন্ত, আমি অনন্ত। তুমি পুণ্যাত্মা, আমি পরমাত্মা।।

তুমি জ্ঞান, আমি জ্যোতি। তুমি ভক্ত, ভক্তিতে আমি।।

ঠাকুর, তুমি নিত্য তুমি সত্য! চোখ গেলো জলে বুজে, ভক্তিভাবে কণ্ঠচিরে বেরিয়ে আসে মহামন্ত্রঃ

 

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।

হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।

কানে আসে মেয়ের ক্রন্দনস্বর –‘মা! মা! তোমার কি হয়েছে?’ আদরে জড়িয়ে ধরে

স্বামীর আকুতি ডাক আসে কানে – ‘কৃষ্ণা! কৃষ্ণা! কৃষ্ণা ওঠো! কথা বলো!’

সম্বিৎ ফিরে ঠাকুরের পা দুটো জড়িয়ে ধরি– ‘আমি কৃষ্ণা, তুমি হরি,

আজ আবার পেয়েছি দেখা ঠিক মুখোমুখি’।

উৎফুল্ল মন সুর তোলে, গুন গুনিয়ে তা গান হয়ে যায়

কখনও তুমি, কখনও আমি, উদাসি হাওয়ায় ভেসে চলে যাই,

অশান্ত মনে দাঁড়ালে তুমি, বালুকাবেলায় ঢেউ তুলে যায়।

আশায় আশায় যাই আমি মরে, তুমি এলে সেই মোর দ্বারে,

সঁপেছি আমি তোমারি চরণে, পার করো তুমি পরপারে

Bangla Kobita Tumi Krishna Ami Krishna ~ তুমি কৃষ্ণ আমি কৃষ্ণা_2

TUMI KRISHNA AMI KRISHNA

Andharey Andharey Ghonaye Ghonaye,

Tobu Ami Achhi, Khubi Pasha-Pashi,

Sunnyo E Bukey Bedonar Dheuye

Nishewo Antosarey, Ajo Ami Benche.

Maya Jagat Theke Ekbarey Bichhino, Obosadgrosto Mon Bisonnotar Grashey.

Bheja Samudra Tot Dhore Hentey Jai, Chokh Je Dike Chai

Jol, Dheu, Baliari Tot, Elomelo Haowa Kerey Nei Mon.

Chokh Jai Tot Periye Jongol Chapiye Matha Oonchiye Churar Dike

Egiye Dekhi Pathorer Siri Baak Khetey Khetey Paharer Uporey Gechhe Oothe.

Mon Taney Ojana Taney, Paa Choley Anmoney;

Bishoi Opekhoman! Bishal Pathurey Mondirey Krishnakaya Tirupati Achhen Dariye.

Bhoktitey Monta Gelo Bhorey, Na Cheyeo Dorshan Peyechhi Tobe

Onekkhon Thaye Boshey Ami Aar Bhogobaney, Mukhomukhi Bhakto Aar Bhogobaney!

Bismito Bimuro Chittey Takiye Nayan, Jhorchhe Jol Obirato

Profullo Moner Ghurnipakey Koster Samapti, Bedonar Aakhep Hoto.

Ami Krishna, Ami Krishnakoli;

Noito Mira, Noito Sanyasini.

Ami Bishnupriya, Ami Bairagi;

Ami Shakto, Ami Sansari.

Ami Khooji Amakey Tomari Majhey

Tumi Sokha Diley Dekha Amar Sammukhey.

Pakhir Koojone Paa Taney Bagan’e, Niyantronhin Atmar Taney

Ek Apurbo Soundarjya! Ojana Bahari Phooler Jhop Bistor Jurey.

Kochor Bhorey Enechi Phool, Sajiyechi Tarey Apon Kore

Tripto Mon Poritripto, Shital Srot Boye Jai Sukanto Hriday’e.

Chokh Jai Pashey Rakha Bishal Jhurir Dikey, Phol Sajano Thorey Thorey Taat’e

Chotto Meyer Jonyo Prasad Tuley Rakhi Konchorey, Se Je Vishon Valobashey. 

Sihorito Sarir Aatkey Othey, Kalo-Lej Bishisto Kocchop Asche Beriye Jhuri Hotey

Hari! Hari! Hari Naam Mukhey Siri Beye Hoormuriye Soja Nichey Mandir Chattorey.

Samney Ojana Aguntook Dariye, Hakchokiye Hritspondon Laphiye Gelo Thomkey!

Ke Uni? Khanik Aagey Dekheni Kaukey Ekhaney? Kono Koomatlabey

Odbhut Goron! Majhboyeshi Sat Foot Hattagotta Pakano Pakagofpagri Porone.

Chokher Drishti Atol, Moni Duto Ujjol, Kichu Jeno Chaichen Boltey!

Sandehey Monta Gelo Kukrey, Honhoniye Chottor Paar Korey Dariyechi Samudra-Totey 

Poronto Bikeler Lalavo Swarnali Rong Mishey Geche Jol’E, Bicchurito Anu Chuye Jai Dheuey,

Foorfoorey Haowai Elomelo Kesharashi Dodyulloman, Ajagotik Rong Chhuye Jai Mon’e.

Chokh Taney Doorey, Aschhe Aegiye Prokando Rath Samudratot Dhorey

Shwet’Shuvro Keshor Phuliye Gutikoyek Tagrai Ghora Aschhe Dheye.

Ei Nirjon Totey Emon Rath Elo Kotha Theke? Vebei Monta Chhyat Korey Othey

Tobey Ki Samnei Acche Kono Rajbari, Rajyapath, Lokbasati?

Satpanch Vabtey Vabtey Kokhon Je Rath Holo Uposthit Chokher Samney Ke Janey?

Khurer Awazey Sambit Phirtei Chokh Holo Stomvito Sarathir Hyat-Hyat Swarey.

Sarathi Ar Keu Noi Mandirey Dekha Sei Byakti, Chokhey Makha Sei Odvut Chauni

Rather Pichhe Dhob’Dhobey Sada Paridhaney Adhsoya Ek Byakti, Shanto Mukh Bojano Ankhi.

Sonali Dheu Khelano Oltano Chul, Tilak Lolatey, Tulosi Mala Gologondey

E Kono Rajpurohit Naki Rajadhiraj! Tini Jei Hon Elahi Bondobosto!

Nirjon Tot Chhere Cholechi Lokbasatir Khonje Esechilo Rathkhani Je Path Diye

Proshner Kundolir Dhoyasha Chirey Proshno Othey Jegey – Ei Ki Sei Lok Jakey Dekhechi Aagey?

Tobey Mandir Chhere Ultopathey Eto Taratari Gelo Kemon Korey?

Samney Diye Takey Jeteo Dekhini? Tobey Ki Kono Gopon Surango Royechhe Mandirey?

Nanan Katha, Nanan Proshner Faandey Joriye Vaastab Jagat Theke Sampurno Bichyuto,

Dikdisha Thik Nei, Maan Achhe Hoosh Nei, Vabnar Jagatey Obadhey Bichorito.

Honchot Kheye Phirlo Sambit- Path Sesh! Tott’Er Somapti! Samney Osonkhyo Pathurey Dhibi

Nirjon, Vishon Nirjon! E Kemon Jagat? Ektu Ageo Path Chhilo Unmukto, Tott Chhilo Fanka.

Tobey Rath-Ghora-Lok Elo Kotha Theke? Kothai Ba Gelo Miliye? Chintai Ghorey Matha.  

Haatu Murey Boshey Ektana Ekvabey, Kotokkhon Ke Janey? Erpor Chokh Jai Daan-Dikey

Duto Tila Dariye Ghesha’Ghesi, Tari Majhe Soru Surongo Chole Gechhe Vetorey!

Koutohol Gelo Berey Bohugooney, Ojana Taney Egolam Surongo Pathey.

Aagey Aagey Alor Rekhar Moto Suvro Projapati Dekhiye Niye Cholechhe Path

Ek Baakey Abar Gelo Se Miliye! Samney Pahar Ghera Khola Jaiga,

Dighi, Padma, Bahari Phul, Jhorna Ar Prakitik Boichitrey Ghera Ek Sworger Tulona.

Resh Tokhono Kateni, Chokh Jai Baamey Asto Paharer Koley Daariye Prokando Murti

Pahar Khodai Korey Noi, Asto Pahar Niye Dariye Tini.

Ek’Haatey Goda, Ek’Haatey Padmo, Arek’Haatey Sankho, Onyo’Haatey Chakra – Tini Swoyong Narayan.

Tar Sammukhey Prani Sob Otikhudro, Jagat Vishon Tuccho Oti Nagonyo! Ami’R Nei Kono Ostittwo!

    

Tini Sristi, Tini Jagat, Tini Bandhu, Tini Bishnu, Tini Ishto, Tini Keshto

Tini Palonhari Abar Tini Dooshter Traas Rudrosanhari. 

Katha Sob Paak Khetey Khetey Sihorito Roamkup Janai Shroddha, Pronam Janai Taarey Ontoratma.

Ami Niswo Debar Kichhui Nei, Mon’E Porlo Konchorey Rakha Pholguli Dilam Soopey

Moogdha Mon’E Dekhchi Ar Vabchi – Swami-Sontan Soporibarey Tomar Choron-Sporsho Pelei Hotam Sokolei Dhonyo

Sansarey Pischhe Sobai – Office, School, Bazar Thekey Bari! Songi Sei Tanatani! Resha-Reshi Chouhodya.

Sokoler Hoye Dilam Tomai Soope, Grohon Koro Pronam Probhu – Hari Om! Hari Om! Hari Om!

[/su_quote]

Alocchaya Tanatani, Ushar Usha Tokhono Otheni Akashey

Alo Niye Makhamakhi, Adharer Aadhar Katuk Tomari Alotey.

[/su_quote]

Murti Uthlo Ektu Norey, Dharitri Khanik Uthlo Kenpey! Matha Tuley Dekhi Obak Drishya

Torjonitey Chakra Ghurchhe Boon-Boon Kore! Pathoorey Bormo Venge Guriye Porchhe Khosey

Paharsomo Nilchey Oboyob Dhular Dhoayai Tokhono Osposto, Tini Royechen Yogonidrai Dhyanastho

Sugandho Batas Korey Toalpaar, Eki Chhondey Eki Taaley Bohu Konthoswor Kapiye Toley Trilok:

Om Nomo Bhagavate Vasudevaya Nomo। Om Nomo Bhagavate Vasudevaya Nomo।।

Mukh’Khani Taar Chena, Rathey Ardhoshayito E Je Rajpurohit! Sei Chokh! Sei Mukh!

Hey Vogowan! Ami Adhom! Samney Thekey Parini Chintey Prabhu E Oporadh Khomar Ajogyo!

Hey Vogowan! Ami Tuccho! Tobu Diley Tumi Dekha! Jibon Amar Dhanyo, Manob Jonmo Holo Swarthok.

Divyajyotir Chhotai Bhuvan Alokito, Tana Chokhey Atol Dristi, Mridu Hasitey Den Prottyuttor:

 

Tumi Krishna, Ami Krishna । Tumi Krishnakoli, Ami Hari ।।

Tumi Sebika, Ami Sebok । Tumi Sansari, Ami Palonhari ।।

Tumi Digonto, Ami Ononto । Tumi Punyatma, Ami Paramatma ।।

Tumi Gyan, Ami Jyoti । Tumi Bhakto, Bhaktitey Ami ।।

Thakur, Tumi Nitya Tumi Satya! Chokh Gelo Jole Buje, Bhaktivabey Kantho Chirey Beriye Ashey Mahamantro:

 

Hare Krishna Hare Krishna, Krishna Krishna Hare Hare ।

Hare Ram Hare Ram, Ram Ram Hare Hare ।।

Kaaney Ashey Meyer Krondonswar – ‘Maa! Maa! Tomar Ki Hoyechhe?’ Aadorey Joriye Dhorey

Swamir Akuti Dak Ashey Kaan’E- ‘Krishna! Krishna! Krishna Otho! Katha Bolo!’

Sambit Phirey Thakurer Paa Duto Joriye Dhori – ‘Ami Krishna, Tumi Hari.

Aaj Abar Peyechi Dekha Thik Mukhomukhi’.

Utfullo Mon Soor Tole, Goonguniye Tah Gaan Hoye Jai

Kokhono Tumi, Kokhono Ami, Udasi Haowai Veshey Chole Jai,

Osanto Mon’E Daraley Tumi, Balukabelai Dheu Tuley Jai.

Ashai Ashai Jai Ami Morey, Tumi Ele Sei Mor Dwarey,

Soopechhi Ami Tomari Choroney, Paar Koro Tumi Poropaarey.

Read-More_3

Chotoder Kobita : Ami Doshanan ~ আমি দশানন

Bangla Kobita : Bishey Bishey Bisokkhoy ~ ২০শে ২০শে বিষক্ষয়

Chotoder Kobita : Samoy Mahasunya ~ সময় মহাশূন্য

Bangla Kobita : Kaaler Itihaas ~ কালের ইতিহাস

Bengali Kobita : Sabhyo Tumi Bhodro ~ সভ্য তুমি ভদ্র

Bangla Kobita: Atosbaji ~ আতসবাজি

Bangla Kobita : Mukto Bihongo Ami ~ মুক্ত বিহঙ্গ আমি

Bangla Kobita: Ami Nari ~ আমি নারী

Bangla Kobita: Urali ~ উড়ালি

Bangla Kobita: Duare Amar Dariye Achhe Vobissot ~ দুয়ারে আমার দাঁড়িয়ে আছে ভবিষ্যৎ

Bangla Kobita: Oasis ~ ওয়েসিস

Bangla Kobita Tumi Krishna Ami Krishna ~ তুমি কৃষ্ণ আমি কৃষ্ণা_3

 

x


Like it? Share with your friends!

185
154 shares, 185 points
daextlwcn_print_scripts(true);

Thanks for your interest joining to Bangla Kobita Club community.

Something went wrong.

Subscribe to Join Our Community List

Community grow with You. [Verify and Confirm your Email]